শরীয়তপুরের জাজিরায় পুকুরে ডুবে আব্দুল্লাহ (৪) ও সিয়াম (৩) নামের দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। সোমবার (১০ নভেম্বর) সকালে উপজেলার নাওডোবা ইউনিয়নের হাজি তাহের মল্লিকের কান্দি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহতদের মধ্যে আবদুল্লাহ ওই এলাকার দুলাল মল্লিকের ছেলে ও সিয়াম কুতুবপুর দারুল উলুম মাদরাসার শিক্ষক আবু নাঈমের ছেলে।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্র জানায়, সিয়াম ও সিয়াম হাজী তাহের মল্লিকের কান্দি এলাকায় বাবা মায়ের সঙ্গে বসবাস করে। সম্পর্কে তারা মামা-ভাগনে। সোমবার সকালে দুজন বাড়ির আঙিনায় খেলছিল। খেলাধুলার একপর্যায়ে পরিবারের অগোচরে ওই দুই শিশু বাড়ির পেছনের পুকুরে পড়ে যায়। এদিকে তাদের দেখতে না পেয়ে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন স্বজনরা। পরে পুকুরে নেমে খোঁজ চালানোর সময় শিশু দুটির নিথর দেহ পানিতে ডুবন্ত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়।
প্রতিবেশী ও স্থানীয় বাসিন্দা রুবিনা বেগম বলেন, নিখোঁজের খবর পেয়ে আমরা ভেবেছিলাম বাচ্চারা খেলতে হয়তো পাশের বাড়িতে গেছে। পরে সবাই মিলে খোঁজাখুঁজি করতে গিয়ে পুকুরে তাদের দেহ পাই। এমন দৃশ্য মেনে নেয়ার মতো না।
সিয়ামের বাবা শিক্ষক আবু নাঈম বলেন, আমার ছেলে সিয়াম খুব শান্ত স্বভাবের। কে জানত এটাই যে শেষ সকাল ছিল ওর জীবনের। আল্লাহ যেন এমন পরিস্থিতিতে বাবা-মাকে না ফেলে।
নাওডোবা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলমগীর ঢালী বলেন, ‘এটা খুবই মর্মান্তিক ঘটনা। এ ঘটনার পর দুটি পরিবারের সব কিছুই থমকে গেছে। আমরা ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে পরিবার দুটির পাশে আছি। সব অভিভাবকদের বলবো শিশুদের নিরাপত্তায় চোখে চোখে রাখতে হবে।’
বিষয়টি জানতে পদ্মা সেতু দক্ষিণ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম রসুলকে একাধিকবার ফোন দিলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
নিহতদের মধ্যে আবদুল্লাহ ওই এলাকার দুলাল মল্লিকের ছেলে ও সিয়াম কুতুবপুর দারুল উলুম মাদরাসার শিক্ষক আবু নাঈমের ছেলে।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্র জানায়, সিয়াম ও সিয়াম হাজী তাহের মল্লিকের কান্দি এলাকায় বাবা মায়ের সঙ্গে বসবাস করে। সম্পর্কে তারা মামা-ভাগনে। সোমবার সকালে দুজন বাড়ির আঙিনায় খেলছিল। খেলাধুলার একপর্যায়ে পরিবারের অগোচরে ওই দুই শিশু বাড়ির পেছনের পুকুরে পড়ে যায়। এদিকে তাদের দেখতে না পেয়ে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন স্বজনরা। পরে পুকুরে নেমে খোঁজ চালানোর সময় শিশু দুটির নিথর দেহ পানিতে ডুবন্ত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়।
প্রতিবেশী ও স্থানীয় বাসিন্দা রুবিনা বেগম বলেন, নিখোঁজের খবর পেয়ে আমরা ভেবেছিলাম বাচ্চারা খেলতে হয়তো পাশের বাড়িতে গেছে। পরে সবাই মিলে খোঁজাখুঁজি করতে গিয়ে পুকুরে তাদের দেহ পাই। এমন দৃশ্য মেনে নেয়ার মতো না।
সিয়ামের বাবা শিক্ষক আবু নাঈম বলেন, আমার ছেলে সিয়াম খুব শান্ত স্বভাবের। কে জানত এটাই যে শেষ সকাল ছিল ওর জীবনের। আল্লাহ যেন এমন পরিস্থিতিতে বাবা-মাকে না ফেলে।
নাওডোবা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলমগীর ঢালী বলেন, ‘এটা খুবই মর্মান্তিক ঘটনা। এ ঘটনার পর দুটি পরিবারের সব কিছুই থমকে গেছে। আমরা ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে পরিবার দুটির পাশে আছি। সব অভিভাবকদের বলবো শিশুদের নিরাপত্তায় চোখে চোখে রাখতে হবে।’
বিষয়টি জানতে পদ্মা সেতু দক্ষিণ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম রসুলকে একাধিকবার ফোন দিলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
অনলাইন ডেস্ক